বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ০৩:০৩ অপরাহ্ন

বজ্রপাতে মৃত্যুর হার উদ্বেগজনক

ক্রাইম ফোকাস ডেস্ক :
  • আপডেট সময় সোমবার, ১৮ জুন, ২০১৮
  • ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ দূর্যোগ ব্যবস্থাপণা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, বজ্রপাতে মৃত্যুর হার উদ্বেগজনক। ২০১৫ সালে বজ্রপাতকে দূর্যোগের তালিকাভূক্ত করা হয়। বর্তমানে বজ্রপাতে মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ায় এবং বজ্রপাতে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে সারাদেশে ১০ লাখ উচুঁ তালগাছ রোপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সোমবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য সফুরা বেগমের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।

মায়া বলেন, বজ্রপাতের ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনার লক্ষ্যে বিদ্যুতের তার ও খুটিতে বজ্রপাত নিরোধক দ- স্থাপন করতে বিদ্যুৎ বিভাগকে পত্র দেয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে আবহাওয়া অধিদফতর দেশের ৮টি স্থানে লাইটনিং ডিটেকশন সিস্টেম স্থাপন করেছে। এছাড়া জাতীয় বিল্ডিং কোডে বজ্রপাত নিরোধক দ- স্থাপণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বজ্রপাতে নিহত ব্যক্তির দাফন-সৎকারের জন্য পরিবার প্রতি ২৫ হাজার এবং আহত ব্যক্তিকে ১০ হাজার টাকা দেয়া হচ্ছে। এছাড়া নিহত পরিবারকে ভিজিডি কার্ড দেয়া হচ্ছে।

আরেক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ভূমিকম্প মোকাবেলায় সক্ষমতা বৃদ্ধি জন্য সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্স এবং ৪টি সিটি কর্পোরেশনকে ২২০ কোটি টাকার উদ্ধার যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হয়েছে। এছাড়া চীন থেকে আরো ১০০ কোটি টাকার উদ্ধার সরঞ্জাম আনা হয়েছে।

মন্ত্রী জানান, কক্সবাজারে পাহাড়ধসের ঝুকি মানচিত্র প্রণয়ন করা হয়েছে। ধসের কারণ চিহ্নিত করণ এবং ভবিষ্যতে করণীয় নির্ধারনে সুপারিশ প্রণয়নের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/ বিভাগ/ ভূমিধস বিশেষজ্ঞ/ শিক্ষাবিদ/ স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিদের নিয়ে ২৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি করণীয় সম্পর্কে রিপোর্ট দিয়েছে।দূর্যোগ ব্যবস্থাপণা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, বজ্রপাতে মৃত্যুর হার উদ্বেগজনক। ২০১৫ সালে বজ্রপাতকে দূর্যোগের তালিকাভূক্ত করা হয়। বর্তমানে বজ্রপাতে মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ায় এবং বজ্রপাতে জানমালের ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসে সারাদেশে ১০ লাখ উচুঁ তালগাছ রোপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সোমবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য সফুরা বেগমের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান।

মায়া বলেন, বজ্রপাতের ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনার লক্ষ্যে বিদ্যুতের তার ও খুটিতে বজ্রপাত নিরোধক দ- স্থাপন করতে বিদ্যুৎ বিভাগকে পত্র দেয়া হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে আবহাওয়া অধিদফতর দেশের ৮টি স্থানে লাইটনিং ডিটেকশন সিস্টেম স্থাপন করেছে। এছাড়া জাতীয় বিল্ডিং কোডে বজ্রপাত নিরোধক দ- স্থাপণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বজ্রপাতে নিহত ব্যক্তির দাফন-সৎকারের জন্য পরিবার প্রতি ২৫ হাজার এবং আহত ব্যক্তিকে ১০ হাজার টাকা দেয়া হচ্ছে। এছাড়া নিহত পরিবারকে ভিজিডি কার্ড দেয়া হচ্ছে।

আরেক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ভূমিকম্প মোকাবেলায় সক্ষমতা বৃদ্ধি জন্য সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্স এবং ৪টি সিটি কর্পোরেশনকে ২২০ কোটি টাকার উদ্ধার যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হয়েছে। এছাড়া চীন থেকে আরো ১০০ কোটি টাকার উদ্ধার সরঞ্জাম আনা হয়েছে।

মন্ত্রী জানান, কক্সবাজারে পাহাড়ধসের ঝুকি মানচিত্র প্রণয়ন করা হয়েছে। ধসের কারণ চিহ্নিত করণ এবং ভবিষ্যতে করণীয় নির্ধারনে সুপারিশ প্রণয়নের জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/ বিভাগ/ ভূমিধস বিশেষজ্ঞ/ শিক্ষাবিদ/ স্থানীয় প্রশাসনের প্রতিনিধিদের নিয়ে ২৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি করণীয় সম্পর্কে রিপোর্ট দিয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর