রাত দুইটার দিকে দিকে ইদ্রিস তাদের পাতার বেড়া কেটে ঘরে ঢুকে দরজা খুলে। টের পেয়ে কে বলে চিৎকার দিলে তার মুখ চেপে ধরে হত্যার হুমকি দিয়ে উঠানে নামায়। ছেলে টের পেয়ে চিৎকার শুরু করলে তাকে রশি দিয়ে খুঁটির সাথে বেধে রাখে। বাদীকে হত্যার হুমকি দিয়ে ধর্ষণ করে।
ধর্ষিতা ডাক-চিৎকার দিলে তাকে হত্যার হুমকি দিয়ে পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। এভাবে অভিযোগ দায়ের করলে আদালত চরমহিষা গ্রামের ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত আসনের মহিলা মেম্বরকে তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দেন আদালত।